গুজব ছড়ানো বন্ধ করে আসুন জেনে নি আসলে বেপার টা কি?
প্রশ্ন ঃ আসামের নাগরিকরা কি CAB এর বিরধিতা করছে?
উত্তর ঃ তারা বিরোধিতা করছে ১৯৭১ এর আগে যারা অনুপ্রবেশ করেছিলেন তারা অসমের নাগরিক থাকবে। এবং এর ওপর তাদের যে চুক্তি ছিল অসমে তাই রাখতে হবে। তা CAB তে বেরে ২০১৬ করা হলে অসমে সেখানের প্রকৃত বসবাসকারীরাই সংখ্যালঘু উপজাতি হয়ে যাবে |
চাকুরী ও অন্য সুবিধা হইতে বঞ্চিত হবেন এবং বাংলাদেশী তে যেমন ছেয়ে গেছে তা আরও বারবে।
প্রশ্ন : CAB বিলটি কি ভারতীয় মুসলিমদের নাগরিকত্ব কেড়ে নেবে?
উত্তর: না,এটি নাগরিকত্ব দেওয়ার বিল। নাগরিকত্ব কেড়ে নেওয়ার বিল নয়।
প্রশ্ন : CAB বিলটি তাহলে কাদের জন্য ? ভারতে যারা বসবাস করে তাদের জন্য নয়?
উত্তর: না, এই বিলটি ভারতীয়দের জন্য নয়। পাকিস্তান, বাংলাদেশ বা আফগানিস্তান এই তিনটি বর্ডার শেয়ারিং দেশে "ধর্মীয় কারণে অত্যাচারিত" কোনো সংখ্যালঘু(ওখানে সংখ্যালঘু মানেই হিন্দু,খ্রিস্টান, শিখ,বৌদ্ধ,পার্সী,জৈন) যারা, ক্যাবের সুযোগ নিয়ে ভারতে থাকতে পারবে।
প্রশ্ন : তার মানে "ধর্মীয় কারণে অত্যাচারিতরা" ভারতে এলে সঙ্গে সঙ্গে ভারতের নাগরিক হয়ে যাবে?
উত্তর: না না, 6 বছর ভারতে থাকার পর তবেই ওরা ভারতীয় নাগরিকত্ব পাবে।
প্রশ্ন : আচ্ছা, পৃথিবীর সব হিন্দু,খ্রিস্টান, শিখ,বৌদ্ধ,পার্সী,জৈন তাহলে ভারতের নাগরিকত্ব পাবে ?
উত্তর: না না, শুধু ওই তিন দেশের "ধর্মীয় কারণে অত্যাচারিত" হিন্দু,খ্রিস্টান, শিখ,বৌদ্ধ,পার্সী,জৈন 6 বছর থেকে নাগরিকত্ব পাবে। বাকি দেশের লোকদের 11 বছর থাকার পর নাগরিকত্ব পাবে।
প্রশ্ন : ওই তিন দেশের মুসলিম নাগরিকরা তাহলে ভারতের নাগরিকত্ব পাবে না?
উত্তর: হ্যাঁ, মুসলিমরাও পাবে। ওই মুসলিমদের 11 বছর ভারতে থেকে তবেই নাগরিকত্ব পাবে। এমনিতেই 2014-2019 এর মধ্যে ওই তিন দেশের 566 জন মুসলিমকে ভারত সরকার নাগরিকত্ব দিয়েছে।
প্রশ্ন: আমাদের দেশ তো "ধর্মনিরপেক্ষ দেশ" তাহলে ওই ওই তিন দেশের মুসলিমরা কেন 11 বছর থাকার পর নাগরিকত্ব পাবে ?
উত্তর: সব হিন্দু,খ্রিস্টান, শিখ,বৌদ্ধ,পার্সী,জৈনকে তো নাগরিকত্ব দেবে না। যারা "ধর্মীয় কারণে অত্যাচারিত"হবে তারা 6 বছরে ভারতের নাগরিকত্ব পাবে। আর ওই তিনটি দেশের রাষ্ট্র ধর্ম হলো ইসলাম। তাহলে একটি মুসলিম দেশে একজন মুসলিমকি "ধর্মীয় কারণে অত্যাচারিত" হবে ??
আর রইল বাকি ধর্ম নিরপেক্ষতার কথা। ধর্মনিরপেক্ষতার সংজ্ঞা কি শুধুই মুসলিম থাকলে হয় ? খ্রিস্টান, শিখ,বৌদ্ধ,পার্সী,জৈন ধর্মও তো এই বিলেন আওতায়। এর পরেও বলবে এই বিল ধর্ম নিরপেক্ষ নয় ??
প্রশ্ন : আচ্ছা যারা 2014 র আগে থেকে যারা "ধর্মীয় কারণে অত্যাচারিত" হয়ে বাংলাদেশ থেকে এসে ভারতে বাস করছে তাদের কি আবার তাড়িয়ে দেবে??
উত্তর: না না, এই বিলটিতো স্পেশাল ভাবে ওই নিপীড়িত মানুষদের জন্যই পাশ করা হয়েছে। যাতে তারা এখন নিশ্চিন্তে এই দেশে বসবাস করতে পারে।
প্রশ্ন : তবে অনেকে বলছে ডিটেনশন ক্যাম্পে রেখে দেওয়া হবে। ওটা ভুল ?
উত্তর: হ্যাঁ ওটা ভুল। CAB এর জন্য কাউকে ডিটেনশন ক্যাম্পে রাখা হবে না। আর এই ডিটেনশন ক্যাম্পের তথ্য সম্পূর্ণ ভুয়ো। কিছু রাজনৈতিক দল নিজেদের স্বার্থ চরিতার্থ করার জন্য সাধারণ মানুষকে এই ভয় দেখাচ্ছে। নিশ্চিন্তে থাকুক, কোনো ভারতীয়কে ডিটেনশন ক্যাম্পে রাখা হবে না।
প্রশ্ন ঃ আসামের নাগরিকরা কি CAB এর বিরধিতা করছে?
উত্তর ঃ তারা বিরোধিতা করছে ১৯৭১ এর আগে যারা অনুপ্রবেশ করেছিলেন তারা অসমের নাগরিক থাকবে। এবং এর ওপর তাদের যে চুক্তি ছিল অসমে তাই রাখতে হবে। তা CAB তে বেরে ২০১৬ করা হলে অসমে সেখানের প্রকৃত বসবাসকারীরাই সংখ্যালঘু উপজাতি হয়ে যাবে |
চাকুরী ও অন্য সুবিধা হইতে বঞ্চিত হবেন এবং বাংলাদেশী তে যেমন ছেয়ে গেছে তা আরও বারবে।
প্রশ্ন : CAB বিলটি কি ভারতীয় মুসলিমদের নাগরিকত্ব কেড়ে নেবে?
উত্তর: না,এটি নাগরিকত্ব দেওয়ার বিল। নাগরিকত্ব কেড়ে নেওয়ার বিল নয়।
প্রশ্ন : CAB বিলটি তাহলে কাদের জন্য ? ভারতে যারা বসবাস করে তাদের জন্য নয়?
উত্তর: না, এই বিলটি ভারতীয়দের জন্য নয়। পাকিস্তান, বাংলাদেশ বা আফগানিস্তান এই তিনটি বর্ডার শেয়ারিং দেশে "ধর্মীয় কারণে অত্যাচারিত" কোনো সংখ্যালঘু(ওখানে সংখ্যালঘু মানেই হিন্দু,খ্রিস্টান, শিখ,বৌদ্ধ,পার্সী,জৈন) যারা, ক্যাবের সুযোগ নিয়ে ভারতে থাকতে পারবে।
প্রশ্ন : তার মানে "ধর্মীয় কারণে অত্যাচারিতরা" ভারতে এলে সঙ্গে সঙ্গে ভারতের নাগরিক হয়ে যাবে?
উত্তর: না না, 6 বছর ভারতে থাকার পর তবেই ওরা ভারতীয় নাগরিকত্ব পাবে।
প্রশ্ন : আচ্ছা, পৃথিবীর সব হিন্দু,খ্রিস্টান, শিখ,বৌদ্ধ,পার্সী,জৈন তাহলে ভারতের নাগরিকত্ব পাবে ?
উত্তর: না না, শুধু ওই তিন দেশের "ধর্মীয় কারণে অত্যাচারিত" হিন্দু,খ্রিস্টান, শিখ,বৌদ্ধ,পার্সী,জৈন 6 বছর থেকে নাগরিকত্ব পাবে। বাকি দেশের লোকদের 11 বছর থাকার পর নাগরিকত্ব পাবে।
প্রশ্ন : ওই তিন দেশের মুসলিম নাগরিকরা তাহলে ভারতের নাগরিকত্ব পাবে না?
উত্তর: হ্যাঁ, মুসলিমরাও পাবে। ওই মুসলিমদের 11 বছর ভারতে থেকে তবেই নাগরিকত্ব পাবে। এমনিতেই 2014-2019 এর মধ্যে ওই তিন দেশের 566 জন মুসলিমকে ভারত সরকার নাগরিকত্ব দিয়েছে।
প্রশ্ন: আমাদের দেশ তো "ধর্মনিরপেক্ষ দেশ" তাহলে ওই ওই তিন দেশের মুসলিমরা কেন 11 বছর থাকার পর নাগরিকত্ব পাবে ?
উত্তর: সব হিন্দু,খ্রিস্টান, শিখ,বৌদ্ধ,পার্সী,জৈনকে তো নাগরিকত্ব দেবে না। যারা "ধর্মীয় কারণে অত্যাচারিত"হবে তারা 6 বছরে ভারতের নাগরিকত্ব পাবে। আর ওই তিনটি দেশের রাষ্ট্র ধর্ম হলো ইসলাম। তাহলে একটি মুসলিম দেশে একজন মুসলিমকি "ধর্মীয় কারণে অত্যাচারিত" হবে ??
আর রইল বাকি ধর্ম নিরপেক্ষতার কথা। ধর্মনিরপেক্ষতার সংজ্ঞা কি শুধুই মুসলিম থাকলে হয় ? খ্রিস্টান, শিখ,বৌদ্ধ,পার্সী,জৈন ধর্মও তো এই বিলেন আওতায়। এর পরেও বলবে এই বিল ধর্ম নিরপেক্ষ নয় ??
প্রশ্ন : আচ্ছা যারা 2014 র আগে থেকে যারা "ধর্মীয় কারণে অত্যাচারিত" হয়ে বাংলাদেশ থেকে এসে ভারতে বাস করছে তাদের কি আবার তাড়িয়ে দেবে??
উত্তর: না না, এই বিলটিতো স্পেশাল ভাবে ওই নিপীড়িত মানুষদের জন্যই পাশ করা হয়েছে। যাতে তারা এখন নিশ্চিন্তে এই দেশে বসবাস করতে পারে।
প্রশ্ন : তবে অনেকে বলছে ডিটেনশন ক্যাম্পে রেখে দেওয়া হবে। ওটা ভুল ?
উত্তর: হ্যাঁ ওটা ভুল। CAB এর জন্য কাউকে ডিটেনশন ক্যাম্পে রাখা হবে না। আর এই ডিটেনশন ক্যাম্পের তথ্য সম্পূর্ণ ভুয়ো। কিছু রাজনৈতিক দল নিজেদের স্বার্থ চরিতার্থ করার জন্য সাধারণ মানুষকে এই ভয় দেখাচ্ছে। নিশ্চিন্তে থাকুক, কোনো ভারতীয়কে ডিটেনশন ক্যাম্পে রাখা হবে না।
No comments:
Post a Comment